• ২০২৩ ডিসেম্বর ১০, রবিবার, ১৪৩০ অগ্রহায়ণ ২৬
  • সর্বশেষ আপডেট : ২:২২ অপরাহ্ন
  • বেটা ভার্সন
Logo
  • ২০২৩ ডিসেম্বর ১০, রবিবার, ১৪৩০ অগ্রহায়ণ ২৬

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে অর্ধেকেরও বেশি

  • প্রকাশিত ১০:২৯ অপরাহ্ন সোমবার, অগাস্ট ০১, ২০২২
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে অর্ধেকেরও বেশি
ছবি-সংগৃহীত
নিজস্ব প্রতিবেদক

২০২১-২২ অর্থবছরে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে অর্ধেকেরও বেশি। এ সময় নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার যা আগের অর্থবছরের চেয়ে অর্ধেকের কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয় ৪১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকার।

১ বছরের ব্যবধানে জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার পরিমাণও কমেছে। যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে যা ৩৭ দশমিক ৫০ শতাংশ কম। এসময়ে এ খাত থেকে মোট ৩২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেয়ার লক্ষ্য ধার্য করে সরকার।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাকছুদা খাতুন বলেন, গত অর্থবছরে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ১৯ হাজার ৯১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার।

একই সময়ে ১ লাখ ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এসময়ে সঞ্চয়পত্র ভাঙানো বা তুলে নেয়ার বিপরীতে গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ করা হয় ৮৮ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা। আর মুনাফা পরিশোধ করা হয় ৪০ হাজার কোটি টাকা।

গত কয়েক বছর ধরে অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি। মূলত ব্যাংকগুলোর আমানতের সুদের হার হ্রাস এবং পুঁজিবাজারে দীর্ঘ মন্দার কারণে তা বাড়ে।

এতে সরকারের ঋণের বোঝা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। এ খাতে সুদ ভর্তুকি কমিয়ে আনা হয়।

সেই সঙ্গে মুনাফা কমিয়ে ক্রয়সীমায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ এবং সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করা হয়। ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে আসে।

সর্বশেষ